2
25 থেকে 26 ফেব্রুয়ারি, 2009 সালের বিডিআর সদর দফতর, পিলখানায় বিদ্রোহের পুনঃতদন্তের জন্য নবগঠিত জাতীয় স্বাধীন তদন্ত কমিশনের চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব.) এএলএম ফজলুর রহমান বিষয়টির পুঙ্খানুপুঙ্খ তদন্তের আশ্বাস দিয়েছেন।
“আমরা ট্র্যাজেডিটির পুঙ্খানুপুঙ্খ তদন্ত করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ কারণ এটি একটি জাতীয় সমস্যা,” তিনি বলেছিলেন।
বাংলাদেশ বর্ডার গার্ড (বিজিবি) সদর দফতরে কমিশনের প্রথম বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।
কমিশন প্রধান বলেন, তারা তাদের মেধা ব্যবহার করবেন এবং নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে পুনঃতদন্ত শেষ করতে নিষ্ঠার সাথে কাজ করবেন।
তিনি বলেন, বিদ্রোহে ক্ষতিগ্রস্তদের দুর্দশার সমাধানে তারা অঙ্গীকারবদ্ধ।
গত ২৪ ডিসেম্বর গঠিত কমিশনকে বাংলাদেশ রাইফেলস (বিডিআর-এখন বিজিবি) হত্যাকাণ্ডের পুনঃতদন্তের জন্য ৯০ দিন সময় দেওয়া হয়েছে যাতে ৫৭ সেনা কর্মকর্তাসহ ৭৪ জন নিহত হয়।
প্রাণঘাতী ঘটনাকে ঘিরে দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্র উদঘাটনের প্রাথমিক দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।
কমিশন, যাকে তিন মাসের সময়সীমা দেওয়া হয়েছে, একটি নিরপেক্ষ পন্থা অবলম্বন করবে, কোনও বাহ্যিক প্রভাব ছাড়াই তদন্ত পরিচালনা করার চেষ্টা করবে।
অন্য ছয় সদস্য হলেন- মেজর জেনারেল মোঃ জাহাঙ্গীর আলম তালুকদার (অব.), ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোঃ সাইদুর রহমান, বীরপ্রতীক, (অব.), অবসরপ্রাপ্ত যুগ্ম সচিব মুন্সি আলাউদ্দিন আল আজাদ, অবসরপ্রাপ্ত ডিআইজি ডাঃ এম আকবর আলী, মোঃ শরিফুল ইসলাম, সহযোগী অধ্যাপক ড. ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগ, শিক্ষা ইনস্টিটিউটের সহকারী অধ্যাপক মোঃ শাহনেওয়াজ খান চন্দন এবং গবেষণা